পাবনায় অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংক শাখা
বাংলাদেশের পাবনা জেলায় অবস্থিত অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের মোট ২৫ টি শাখা রয়েছে। পাবনা জেলার সমস্ত অগ্রণী ব্যাংক শাখা গুলো নিম্নলিখিত বক্সে আপনাকে অবস্থান, টেলিফোন নম্বর, রাউটিং নম্বর, সুইফট কোড এবং অন্যান্য সকল সম্পর্কিত তথ্য সহ যে কোন নির্দিষ্ট শাখার ঠিকানা জানতে সহায়তা করবে।
এছাড়াও নিন্মে শাখার নামগুলির নামে ক্লিক করলে আপনাকে সরাসরি উক্ত শাখার তথ্য দেখাবে। আমরা শাখার নাম গুলোর তালিকাটি ইংরেজি বর্ণানুক্রমিক ভাবে সাজিয়েছি।
Branch Name | Address | Telephone |
---|---|---|
Abdul Hamid Road | Abdul Hamid Road, Pabna 6600 | Abdul Hamid Road, Pabna 6600 |
Atghoria | Atghoria Bazar, Pabna 6610 | Atghoria Bazar, Pabna 6610 |
Banogram | Bera Bazar, Bonogram, Pabna 6680 | Bera Bazar, Bonogram, Pabna 6680 |
Baral Bridge | Baral Bridge, Vangura, Pabna 6640 | Baral Bridge, Vangura, Pabna 6640 |
College Gate | College Gate, Ishwardi Road, Pabna 6600 | College Gate, Ishwardi Road, Pabna 6600 |
Court Road | Court Road, Pabna 6600 | Court Road, Pabna 6600 |
Dashuria | Rail Bazar, Dashuria, Ishwardi, Pabna 6622 | Rail Bazar, Dashuria, Ishwardi, Pabna 6622 |
Dublia Bazar | Dublia Bazar, Pabna 6600 | Dublia Bazar, Pabna 6600 |
HMM Road | HMM Road, Pabna 6600 | HMM Road, Pabna 6600 |
Ishwardi | Station Road, Ishwardi, Pabna 6620 | Station Road, Ishwardi, Pabna 6620 |
Kashinathpur | Kashinathpur, Bera, Pabna 6680 | Kashinathpur, Bera, Pabna 6680 |
Mirzapur Hat | Mirzapur Hat, Austomnisha, Chatmohar, Pabna 6640 | Mirzapur Hat, Austomnisha, Chatmohar, Pabna 6640 |
Muladuli | Muladuli, Ishwardi, Pabna 6623 | Muladuli, Ishwardi, Pabna 6623 |
Nalkhola | Nalkhola Bazar, Puran Varenga, Bera, Pabna 6683 | Nalkhola Bazar, Puran Varenga, Bera, Pabna 6683 |
Narikelpara | Narikel Para, Chatmohar, Pabna 6630 | Narikel Para, Chatmohar, Pabna 6630 |
Nazirganj | Nazirganj Bazar, Sujanagar, Pabna 6661 | Nazirganj Bazar, Sujanagar, Pabna 6661 |
Pushpapara | Pushpapara, Pabna 6600 | Pushpapara, Pabna 6600 |
Raghunathpur | Raghunathpur, Pabna 6600 | Raghunathpur, Pabna 6600 |
Rail Bazar | Rail Bazar, Chatmohar, Pabna 6630 | Rail Bazar, Chatmohar, Pabna 6630 |
Ruppur | Joynagar Bazar, Ishwardi, Pabna 6620 | Joynagar Bazar, Ishwardi, Pabna 6620 |
Satbaria | Satbaria, Pabna | Satbaria, Pabna |
Shibrampur | Hazi Abdul Gani Road, Pabna 6600 | Hazi Abdul Gani Road, Pabna 6600 |
Shyamganj Hat | Trimohani Bazar, Natun Mirpur, Bera, Pabna 6682 | Trimohani Bazar, Natun Mirpur, Bera, Pabna 6682 |
Sujanagar | Sujanagar, Pabna 6660 | Sujanagar, Pabna 6660 |
Trimohani | Trimohani, Pabna | Trimohani, Pabna |
বিঃদ্রঃ শাখা পরিষেবার সময়গুলি পৃথক হতে পারে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের যে কোন কিছু বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই পরিবর্তন হতে পারে। উপরে প্রদর্শিত ব্যাংক এবং শাখা সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ওয়েবসাইট বা প্রোফাইল থেকে সংগ্রহ করা হয়। এই পৃষ্ঠায় কোনও ভুল বা অসম্পূর্ণ শাখার তথ্য পাওয়া গেলে অল ব্যাংক বিডি দায়ী নয়। যদি কোনও ভুল তথ্য পাওয়া যায় তবে দয়া করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন যাতে আমরা খুব কম সময়ে ডাটাবেস আপডেট করতে পারি।
অগ্রণী ব্যাংক ইতিহাস
অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম রাষ্ট্রায়ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংক। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ নং-২৬ এর অধীনে হাবিব ব্যাংক ও কমার্স ব্যাংকের দায় ও সম্পদ নিয়ে অগ্রণী ব্যাংক গঠিত হয়। এই ব্যাংক ২০০৭ সালের ১৭ই মে কোম্পানী আইন-১৯৯৪ এর অধীনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে নিবন্ধিত হয়। ২০০৭ সালের ১৫ই নভেম্বর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডে এর পরিচালনা পর্ষদের মধ্যে অগ্রণী ব্যাংকের সকল দায় ও সম্পদ, অধিকার ও কার্যভার অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের অনুকূলে হস্তান্তরিত করার চুক্তি সম্পাদিত হয় যা ১লা জুলাই ২০০৭ থেকে কার্যকর করা হয়।
অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড এর পরিচালনা পর্ষদ বর্তমানে চেয়ারম্যান, ০৫ জন পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মহোদয় সমন্বয়ে গঠিত। ব্যাংকের প্রধান নিবার্হী ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মহোদয়কে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং মহাব্যবস্থাপক মহোদয়গণ ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সহায়তা করে থাকেন। এই ব্যাংকে ১১ টি সার্কেল অফিস, ৫৩ টি জোনাল অফিস এবং হেড অফিস এ ৩৭ টি ডিভিশন রয়েছে। অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড এর ৯৬০ টি শাখা যার মধ্যে ৩৬ টি কর্পোরেট শাখা ও ৪২ টি এডি শাখা রয়েছে। সকল শাখায় উন্নত তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে রিয়েল টাইম অনলাইন ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এই ব্যাংকে আরো রয়েছে ৫ টি সাবসিডিয়ারি অফিস (একটি মার্চেন্ট ব্যাংক, একটি এসএমই ফিন্যান্সিং কোম্পানি, রেমিটেন্স হাউজ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও কানাডা)।
দেশের রাষ্ট্রায়ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড-ই প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে ২৮০ টি বুথের মাধ্যমে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ২০১০ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি থেকে ইসলামিক ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে ১৫ টি উইন্ডো এর মাধ্যমে ইসলামিক ব্যাংকিং সিস্টেম পরিচালনা করা হচ্ছে। দেশ ও জাতির সেবায় এই ব্যাংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
অগ্রণী ব্যাংক পরিচালনা পদ্ধতি
অগ্রণী ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ১০ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ যার প্রধান একজন চেয়ারম্যান। বর্তমানে (প্রেক্ষিত ২০১৪) অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ডঃ জায়েদ বখত এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম।
অগ্রণী ব্যাংক বিস্তৃতি
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এই ব্যাংকের ১১টি পরিষদ অফিস, ৩৬ টি বিভাগের হেড অফিস, ৩৪টি কর্পোরেট সহ ৫৩টি আঞ্চলিক অফিস এবং ৪২টি অনুমোদিত পরিবেশক শাখা সহ ৯৫৩টি শাখা রয়েছে। অগ্রণী ব্যাংকে অনলাইন ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হয়। অগ্রণী ব্যাংকে বর্তমানে অনলাইন শাখার সংখ্যা ৯৩৫টি।
অগ্রণী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং
২৮, ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রথম ইসলামী ব্যাংকিং ইউনিট চালু করে।
অগ্রণী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করার নিয়ম
আপনি যদি অগ্রণী ব্যাংক একাউন্ট তৈরী করতে চান, তাহলে দুই রকমের ব্যাংক একাউন্ট আপনি তাদের কাছ থেকে তৈরি করার সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারেন।
এ সমস্ত ব্যাংক একাউন্ট গুলোর মধ্যে থেকে একটি হলো স্টুডেন্ট একাউন্ট এবং অন্যটি হলো সেভিংস একাউন্ট।
এবার আপনি যদি এই দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট এর মধ্যে থেকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চান, তাহলে বিভিন্ন রকমের ইম্পরট্যান্ট ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে।
এই সমস্ত ইম্পরট্যান্ট ডকুমেন্টস যখন তাদেরকে প্রোভাইড করবেন, তখন কিছু স্টেপ করার মাধ্যমে সহজেই অগ্রণী ব্যাংক একাউন্ট তৈরী করে নিতে পারবেন।
অগ্রণী ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট
অগ্রণী ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট তৈরি করার মাধ্যমে আপনি যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন, সেই সমস্ত সুযোগ সুবিধা গুলোর মধ্যে থেকে কয়েকটি নিচে মেনশন করা হলো।
কেউ যদি পাঁচ বছর মেয়াদি স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করে তাহলে সেই স্টুডেন্ট একাউন্টে ওই ব্যক্তি প্রতি মাসে 500, 1000, 2000, 3000, 4000, 5000, 6000, 7000, 8000, 9000, 10000 সমপরিমাণ টাকা জমা রাখতে পারবে।
এবং 10 বছর মেয়াদী স্টুডেন্ট একাউন্ট এ যে কেউ 500 , 1000, 2000, 3000, 4000, 5000, 6000, 7000, 8000, 9000, 10000 সমপরিমাণ টাকা জমা রাখতে পারবে।
এবং আপনার স্কুলে প্রদানকৃত উপবৃত্তির টাকা কিংবা বৃত্তির টাকা আপনি চাইলে স্টুডেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে আপনার কাছে নিয়ে আসতে পারবেন।
এছাড়াও স্টুডেন্ট একাউন্ট এর জন্য বরাদ্দকৃত ইন্টারেস্ট রেট হলো 7.00%. তবে স্টুডেন্ট একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনি এই ইন্টারেস্ট রেট পরিবর্তন করতে পারবেন।
Agrani Bank স্টুডেন্ট একাউন্ট তৈরি করার জন্য যে সমস্ত ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে সে সমস্ত ডকুমেন্টস সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলোঃ
- স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
- বার্থ সার্টিফিকেট পাসপোর্ট ন্যাশনাল আইডি কার্ড এগুলোর মধ্যে থেকে যে কোন একটি ডকুমেন্টস।
- যে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চায় তার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
- নমিনি সনাক্তকৃত ব্যক্তির 1 কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করা সম্পন্ন হয়ে গেলে, এবার আপনার আশেপাশে থাকা অগ্রণী ব্যাংকের যে কোন একটি শাখায় আপনি উপস্থিত হতে পারেন।
এবং উপস্থিত হওয়ার পরে তারা আপনাকে একটি ফ্রম দিবে যে ফরমটি ফিলাপ করার পরেই আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
তবে এই সমস্ত কাজ গুলো আপনি যদি ঘরে বসেই করে ফেলতে চান, তাহলে নিম্নলিখিত লিংকে ভিজিট করে যে রেজিস্ট্রেশন ফরম রয়েছে সেগুলো ডাউনলোড করে নিন।
Agrani Bank Account Opening Form
উল্লেখিত মেনশন কৃত লিঙ্কে রেজিস্ট্রেশন ফরম এর মধ্যে থেকে আপনার স্টুডেন্ট একাউন্ট এর জন্য যে ফ্রম বরাদ্দ রয়েছে সেটি ডাউনলোড করে ফিলাপ করে নিন।
এবং তারপরে আপনি এই ফরমটি প্রিন্ট আউট করে আপনার নির্দিষ্ট ব্যাংক প্রতিনিধির কাছে জমা দিন, তাহলেই আপনার একাউন্ট তৈরীর কাজ সম্পাদন হয়ে যাবে।
অগ্রণী ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট তৈরি করার নিয়ম
অগ্রণী ব্যাংক অধীনে থাকা সেভিংস একাউন্ট তৈরি করার মাধ্যমে আপনি যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন সেগুলো সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
সেভিংস একাউন্ট ইন্টারেস্ট রেট হলো 3.50 শতাংশ; এছাড়াও আপনি চাইলে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা রাখতে পারবেন এবং যেকোন সময় টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
একটি সেভিংস একাউন্ট আপনি চাইলে একজনের নামে তৈরি করতে পারবেন অথবা দুইজনের নামে ও তৈরি করতে পারবেন।
এবার দেখে নিন সেভিংস একাউন্ট তৈরি করার জন্য যে সমস্ত ডকুমেন্টস প্রয়োজন সেই সমস্ত ডকুমেন্টস গুলো সম্পর্কে।
- যে ব্যক্তি একাউন্ট তৈরি করতে চায় তার নাম, একই সাথে ওই ব্যক্তির বাবা মায়ের নাম সহ ডকুমেন্টস।
- ব্যক্তির অবস্থানকৃত পার্মানেন্ট এড্রেস এর সত্যতা যাচাই।
- জন্ম নিবন্ধন কার্ড, জাতীয় পরিচয় পত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মধ্যে দেখে যেকোনো একটি ডকুমেন্ট
- এছাড়াও টিন সার্টিফিকেট যদি থেকে থাকে তাহলে টিন সার্টিফিকেট প্রদান করলে আপনার কাজটি আরও সহজ হয়ে যায়।
- যে একাউন্ট তৈরী করবে তার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং নমিনির জন্য 1 কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
এ সমস্ত ডকুমেন্টস গুলো সাথে নিয়ে অগ্রণী ব্যাংকের যে কোন একটি শাখায় নিয়ে উপস্থিত হলে তারা একটি রেজিস্ট্রেশন ফরম দিবে। যার মাধ্যমে আপনি একাউন্ট তৈরী করতে পারবেন।
মূলত Agrani Bank অধীনে তৈরিকৃত স্টুডেন্ট একাউন্ট কিংবা সেভিংস একাউন্ট এর মধ্যে থেকে, আমার মতে “স্টুডেন্ট একাউন্ট” সবচেয়ে বেশি কার্যকরী।
এছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা স্টুডেন্ট একাউন্ট থেকে পাওয়া সম্ভব। তবে ব্যবসায়িক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সেভিংস একাউন্ট আপনার জন্য কার্যকরী হতে পারে।
অগ্রণী ব্যাংক ডিপিএস
মাসিক সঞ্চয় প্রকল্প বা ভিপিএস অগ্রণী ব্যাংকে সাথে আপনি সম্পাদন করতে পারবেন। পাঁচ বছরের জন্য তৈরি করা একটি স্টুডেন্ট একাউন্ট এর জন্য প্রতি মাসে 500, 1000, 2000, 3000, 4000, 5000, 6000, 7000, 8000, 9000, 10000 সমপরিমাণ টাকা জমা রাখতে পারবেন।
এবং 10 বছরের জন্য তৈরিকৃত স্টুডেন্ট একাউন্ট এর জন্য আপনি সমপরিমাণ টাকা প্রতি মাসে ব্যাংকে জমা রাখতে পারবেন।
মূলত নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য রাখা টাকাগুলো আপনি নির্দিষ্ট সময় পর মুনাফা এর সাথে ফেরত পাবেন; আর এই ব্যাংকের অধীনে তৈরিকৃত নির্দিষ্ট ডিপিএস পদ্ধতি অনেক ভালো একটি পদ্ধতি।
অগ্রণী ব্যাংক লোন সম্পর্কে তথ্য
অগ্রণী ব্যাংক এর অধীনে যে সমস্ত লোন সুবিধা আপনি উপভোগ করতে পারবেন বা অগ্রণী ব্যাংক লোন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জেনে নিতে চাইলে অগ্রণী ব্যাংক লোন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে ক্লিক করে দেখুন।
অগ্রণী ব্যাংক সেভিংস ব্যাংক অ্যাকাউন্ট
অগ্রণী ব্যাংকের যেকোনো শাখায় বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক কোনও ব্যক্তির নামে বা কয়েকজন ব্যক্তির নামে সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন যা এককভাবে বা দলীয়ভাবে পরিচালনা করা যাবে।
সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্ট খুলতে যা যা লাগবেঃ
– যথাযথভাবে পূরণকৃত অ্যাকাউন্ট ওপেনিং ফর্ম এবং সাথে একজন পরিচায়ক যার অগ্রণী ব্যাংকের যেকোনো শাখায় অ্যাকাউন্ট রয়েছে এমন ব্যক্তি দ্বারা সত্যায়িত আবেদনকারীর তিন কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি অগ্রণী ব্যাংকের পছন্দকৃত শাখায় জমা দিতে হবে। আবেদনকারীর বাংলাদেশী পাসপোর্টের সত্যায়িত কপি থাকলে সেটিও বিকল্প পরিচায়ক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
-প্রাথমিকভাবে ১০০ টাকা জমা করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
-অ্যাকাউন্টে অন্তত ৫০ টাকা রাখতে হবে সবসময়।
-সঞ্চয়ী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কোনো নাবালকের নামেও খোলা যায়। সেক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টটি পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবেন উক্ত নাবালকের অভিভাবক।
-নিরক্ষর ব্যক্তিও অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন তার বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ দিয়ে। প্রতিটি লেনদেনের সময় ঐ ব্যক্তিকে ব্র্যাঞ্চের কর্মীদের সামনে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে।
-অ্যাকাউন্ট ওপেনিং ফর্মে চাওয়া সকল প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতেই হবে।
-২০,০০০ টাকা অথবা উদ্বৃত্তের ২৫%, এই দুইয়ের মধ্যে যেটি ছোট তা এক লেনদেনে উত্তোলন করা যাবে। এভাবে সপ্তাহে দুইবার উত্তোলনের অনুমতি আছে। অ্যাকাউন্টটি ঐ মাসের সঞ্চিত সুদ থেকে বঞ্চিত হবে যদি না অনুমোদিত বিধানসমূহ মেনে চলা হয়।
অগ্রণী ব্যাংক কারেন্ট ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট
চলতি আমানত অ্যাকাউন্ট এমন একটি অ্যাকাউন্ট যা বাধাহীন লেনদেনে সহায়ক। যে সমস্ত গ্রাহক বাধাহীনভাবে একাধিকবার যেকোনো পরিমাণ অর্থ আদানপ্রদান করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য এই অ্যাকাউন্টটি অধিক প্রযোজ্য।
সুদের হারঃ ০%
বৈশিষ্ট্যসমূহঃ চেকবই, এটিএম সেবা, তাৎক্ষণিক অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা
চলতি অ্যাকাউন্টের প্রকারভেদঃ
- -ব্যক্তিগত
- -দুই বা ততোধিক ব্যক্তি মিলে যৌথ
- -এক মালিকানা ব্যবসায়
- -অংশীদারি ব্যবসায়
- -লিমিটেড কোম্পানি (পাবলিক ও প্রাইভেট)
- -সমিতি/ক্লাব/সংগঠন/আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষ
- -ব্যাংকসমূহ
- -সরকারি/আধা-সরকারী অফিস/কর্পোরেশন/স্বায়ত্বশাসিত সংস্থাসমূহ
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রাদিঃ
- আবেদনকারীর নাম এবং সাথে বাবা-মা ও স্বামী/স্ত্রীর নাম
- বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
- জন্মতারিখ
- জাতীয়তা
- টিন নং (যদি থাকে)
যথাযথভাবে সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপি/নিয়োগকর্তার সনদপত্র/পরিচয়পত্র/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জাতীয় পরিচয়পত্র/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত এলাকার ওয়ার্ড কমিশনারের সনদপত্র/ ইউনিউয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র।
আবেদনকারীর সাম্প্রতিককালে তোলা পরিচায়ক দ্বারা যথাযথভাবে সত্যায়িত দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি। আবেদনকারী দ্বারা সত্যায়িত নমিনির এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
যৌথ স্টক কোম্পানি/সংগঠন/ক্লাব প্রভৃতির চলতি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি:
ক) কোম্পানি রেজিস্ট্রিকৃত সংগঠনের ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন অথবা ইনকর্পোরেশনের কাগজের ফটোকপি
খ) ব্যবসায় শুরুর সনদপত্রের ফটোকপি (শুধুমাত্র পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে)
গ) সঙ্ঘবিধি ও সঙ্ঘস্মারকের ফটোকপি (লিমিটেড কোম্পানির জন্য), সংবিধান ও উপবিধির ফটোকপি (সংগঠনের জন্য)
ঘ) পরিচয়ালনা পর্ষদ/ব্যবস্থাপনা কমিটি/গভর্নিং বডি- এর অ্যাকাউন্ট পরিচালনা সংক্রান্ত প্রস্তাবনা
ঙ) পরিচালক/কর্মকর্তাগণের নাম ও স্বাক্ষরের সত্যায়িত কপি
চ) ঘোষণাপত্র
অগ্রণী ব্যাংক নারী আমানত প্রকল্প
১৮ বছর বা এর বেশি বয়সী যেকোনো বাংলাদেশী নাগরিক এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এই অ্যাকাউন্টে কোনও সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারিত নেই।
প্রাথমিক আমানতঃ সর্বনিম্ন ৫০ টাকা, ন্যূনতম ব্যালেন্স ২০ টাকা।
সুদের হারঃ সাধারণ সঞ্চয়ী আমানতের চেয়ে সুদের হার ১% বেশি হবে। দৈনিক প্রডাক্ট অনুযায়ী সুদের হার নির্ধারিত হবে এবং সুদ দেওয়া ঝবে বছরে দুইবার (জুন ৩০ ও ডিসেম্বর ৩০)।
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রাদিঃ
- আবেদনকারীর নাম এবং সাথে বাবা-মা ও স্বামী/স্ত্রীর নাম
- বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
- জন্মতারিখ
- জাতীয়তা
- টিন নং (যদি থাকে)
যথাযথভাবে সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপি/নিয়োগকর্তার সনদপত্র/পরিচয়পত্র/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জাতীয় পরিচয়পত্র/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত এলাকার ওয়ার্ড কমিশনারের সনদপত্র/ ইউনিউয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র।
আবেদনকারীর সাম্প্রতিককালে তোলা পরিচায়ক দ্বারা যথাযথভাবে সত্যায়িত দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি। আবেদনকারী দ্বারা সত্যায়িত নমিনির এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
অগ্রণী শিক্ষা প্রকল্প
মেয়াদঃ ৫ ও ১০ বছর
মাসিক কিস্তিঃ
- ৫ বছর মেয়াদে ৫০০, ১০০০, ২০০০, ৩০০০, ৪০০০, ৫০০০, ৬০০০, ৭০০০, ৮০০০, ৯০০০, ১০০০০ বাংলাদেশী টাকা
- ১০ বছর মেয়াদে ৫০০, ১০০০, ২০০০, ৩০০০, ৪০০০, ৫০০০, ৬০০০, ৭০০০, ৮০০০, ৯০০০, ১০০০০ বাংলাদেশী টাকা
কিস্তি প্রদানের সময়সীমাঃ মাসের প্রথম দশ দিনের মধ্যে
যোগ্যতাঃ
- -১৮ বছর বা তদূর্দ্ধ বয়সী শিক্ষার্থী হতে হবে। ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে অভিভাবকগণ অ্যাকাউন্ট খুলতে ও পরিচালনা করতে পারবেন।
- -যৌথ অ্যাকাউন্ট পরিচালনার সুযোগ এই স্কিমে নেই।
সুদের হারঃ ৭% (পরিবর্তনযোগ্য)
বোনাসঃ
- -সকল কিস্তি যথাযথভাবে পরিশোধ সাপেক্ষে বোনাস প্রদান করা হবে।
- -মাসিক কিস্তির দ্বিগুণ হারে বোনাস দেওয়া হবে।
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রঃ
- -প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্তৃক সত্যায়িত এক কপি স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
- -গ্রাহকের পাসপোর্ট/জাতীয় পরিচয়পত্র/ড্রাইভিং লাইসেন্স- এর সত্যায়িত ফটোকপি।
- -গ্রাহকের দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
- -গ্রাহক কর্তৃক সত্যায়িত নমিনি-এর ১ কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
অগ্রণী ব্যাংক প্রবাসী ডিপোজিট স্কিম
১৮ বছর ও এর বেশি বয়সী বিদেশে কর্মরত যেকোনো বাংলাদেশী নাগরিক এই অ্যাকাউন্টটি খুলতে পারেন। যেকোনো পরিমাণের টাকা প্রেরণ করা যাবে যেখানে নেই কোনও সর্বোচ্চ সীমা।
প্রাথমিক আমানতঃ ন্যূনতম ১০,০০০ টাকা, ন্যূনতম ব্যালেন্স ১০০০ টাকা।
সুদের হারঃ সাধারণ সঞ্চয়ী আমানতের চেয়ে সুদের হার ১% বেশি হবে। দৈনিক প্রডাক্ট অনুযায়ী সুদের হার নির্ধারিত হবে এবং সুদ দেওয়া ঝবে বছরে দুইবার (জুন ৩০ ও ডিসেম্বর ৩০)।
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রাদিঃ
- আবেদনকারীর নাম এবং সাথে বাবা-মা ও স্বামী/স্ত্রীর নাম
- বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
- জন্মতারিখ
- জাতীয়তা
- টিন নং (যদি থাকে)
যথাযথভাবে সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপি/নিয়োগকর্তার সনদপত্র/পরিচয়পত্র/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জাতীয় পরিচয়পত্র/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত এলাকার ওয়ার্ড কমিশনারের সনদপত্র/ ইউনিউয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র।
আবেদনকারীর সাম্প্রতিককালে তোলা পরিচায়ক দ্বারা যথাযথভাবে সত্যায়িত দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি। আবেদনকারী দ্বারা সত্যায়িত নমিনির এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
অগ্রণী ব্যাংক ডাবল বেনিফিট স্কীম
সময়সীমাঃ ১৫ বছর
প্রাথমিক আমানতঃ ন্যূনতম ৫০০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা
সুদের হারঃ
প্রাথমিক আমানত (টাকা) | সুদের হার |
---|---|
৫০০০০ | ৫.৫১% |
১০০০০০ থেকে ১০০০০০০ | ৫.৬৭% |
৫০০০০ টাকার জন্য ৫.৫১%, ১০ লক্ষ টাকার জন্য ৫.৬৭%
নীতিমালাঃ
সাধারণ অ্যাকাউন্ট খোলার নীতিমালাগুলো এখানে প্রযোজ্য।
নমিনি নির্বাচনঃ
- -ডিপোজিটর যেকোনো বয়সী নমিনি নির্বাচন করতে পারে।
- -নিম্নবর্ণিত দলিলপত্রাদি উপস্থাপন সাপেক্ষে নমিনি গ্রাহকের মৃত্যুতে সম্পূর্ণ পরিমাণ টাকা পেতে পারেঃ
- -নমিনির আবেদনপত্র (যদি নাবালক হয় তবে আইনগত অভিভাবক আবেদন করবেন), এলাকার চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কমিশনার দ্বারা সত্যায়িত নমিনির ছবি এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
- -এলাকার চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কমিশনার দ্বারা প্রদত্ত পরিচয় সনদ।
- -ব্যাংকের পক্ষে খেসারতনামা সংগ্রহ করতে হবে।
অগ্রণী ব্যাংক সঞ্চয় পেনশন স্কীম
অগ্রণী ব্যাংক সঞ্চয় পেনশন স্কিমের উদ্দেশ্য হলো মধ্য, নিম্নমধ্য এবং নিম্নবিত্ত পেশাদার বা কর্মকর্তাদের ভবিষ্যৎ আর্থিক নিশ্চয়তা এবং কল্যানের জন্য মাসিক কিস্তিতে সঞ্চয়ের ব্যবস্থা করা। নির্দিষ্ট শর্তানুযায়ী গ্রাহক ১০ বছর পূর্তিতে নির্দিষ্ট হারে পেনশনের সুবিধা ভোগ করবেন।
যোগ্যতাঃ ১৮ বছর বয়সী বা তদূর্দ্ধ বাংলাদেশী নাগরিক এই অ্যাকাউন্টটি খুলতে পারবেন।
মাসিক ডিপোজিটঃ প্রাথমিক আমানত ৫০ হাজার, ১ লাখ ও ২ লাখের জন্য যথাক্রমে ১০০০, ২০০০ এবং ৫০০০ টাকা । প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে টাকা জমা দিতে হবে। নাবালক বা যৌথ নামে অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে না।
মেয়াদঃ ১০ বছর।
সুদের হারঃ ৭% চক্রবৃদ্ধি হারে।
বৈশিষ্ট্যঃ কোনও চেকবই বা এটিএম কার্ড প্রদান করা হবে না।
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রাদিঃ
- আবেদনকারীর নাম এবং সাথে বাবা-মা ও স্বামী/স্ত্রীর নাম
- বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
- জন্মতারিখ
- জাতীয়তা
- টিন নং (যদি থাকে)
যথাযথভাবে সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপি/নিয়োগকর্তার সনদপত্র/পরিচয়পত্র/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জাতীয় পরিচয়পত্র/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত এলাকার ওয়ার্ড কমিশনারের সনদপত্র/ ইউনিউয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র ।
আবেদনকারীর সাম্প্রতিককালে তোলা পরিচায়ক দ্বারা যথাযথভাবে সত্যায়িত দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি। আবেদনকারী দ্বারা সত্যায়িত নমিনির এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
অগ্রণী ব্যাংক ত্রৈমাসিক আয় প্রকল্প
অগ্রণী ব্যাংক ত্রৈমাসিক ইনকাম স্কিমে তিন বছর মেয়াদে সর্বনিম্ন এক লক্ষ টাকা বা এর গুণিতকে এবং সর্বোচ্চ দশ লক্ষ টাকা পরিমাণে আমনত হিসেবে রাখা যায়। ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সুদ পরিশোধ করা হয় এবং মেয়াদ শেষে আসল ফেরত দেওয়া হয়। মেয়াদঃ ৩ বছর।
প্রাথমিক আমানতঃ সর্বনিম্ন এক লক্ষ টাকা বা এর গুণিতকে এবং সর্বোচ্চ দশ লক্ষ টাকা পরিমাণে আমনত হিসেবে রাখা যায়। সুদের হারঃ ৫%
নীতিমালাঃ
সাধারণ অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য যে সকল নিয়ম রয়েছে তার সবই এই অ্যাকাউন্টে প্রযোজ্য। এই অ্যাকাউন্ট ব্যক্তির নামে বা দুই বা ততোধিক ব্যক্তির নামে যৌথ অ্যাকাউন্ট হিসেবে খোলা যায়।
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রাদিঃ
- আবেদনকারীর নাম এবং সাথে বাবা-মা ও স্বামী/স্ত্রীর নাম
- বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
- জন্মতারিখ
- জাতীয়তা
- টিন নং (যদি থাকে)
যথাযথভাবে সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপি/নিয়োগকর্তার সনদপত্র/পরিচয়পত্র/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জাতীয় পরিচয়পত্র/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত এলাকার ওয়ার্ড কমিশনারের সনদপত্র/ ইউনিউয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র।
আবেদনকারীর সাম্প্রতিককালে তোলা পরিচায়ক দ্বারা যথাযথভাবে সত্যায়িত দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি। আবেদনকারী দ্বারা সত্যায়িত নমিনির এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
অগ্রণী ব্যাংক পেনশন প্রকল্প (এপিএস)
ডিপোজিট পেনশন্ স্কিমের মাধ্যমে গ্রাহকগণ ৫ অথবা ১০ বছর মেয়াদে একটি নির্দিষ্ট অংকের অর্থ জমাদান করে থাকেন। ৫/১০ বছর শেষে গ্রাহকগণ পূর্বহিসাবকৃত অর্থ পেয়ে থাকেন।
সুদের হারঃ
- ৫ বছর ৭%
- ১০ বছর ৯%
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রাদিঃ
- আবেদনকারীর নাম এবং সাথে বাবা-মা ও স্বামী/স্ত্রীর নাম
- বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
- জন্মতারিখ
- জাতীয়তা
- টিন নং (যদি থাকে)
যথাযথভাবে সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপি/নিয়োগকর্তার সনদপত্র/পরিচয়পত্র/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জাতীয় পরিচয়পত্র/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত এলাকার ওয়ার্ড কমিশনারের সনদপত্র/ ইউনিউয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র আবেদনকারীর সাম্প্রতিককালে তোলা পরিচায়ক দ্বারা যথাযথভাবে সত্যায়িত দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি। আবেদনকারী দ্বারা সত্যায়িত নমিনির এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট
ব্যাংক ও আমানতকারীর দ্বারা নির্ধারিত একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনও অর্থ উত্তোলিত হবে না এরূপ শর্তে স্থায়ী আমানত অ্যাকাউন্ট খোলা হয়।
সুদের হারঃ
- ৩ মাস ৫.৭৫%
- ৬ মাস ৫.৮৫%
- ১ বছর বা ততোধিক সময় ৬.০০%
স্থায়ী আমানত অ্যাকাউন্টের ধরণঃ
- -ব্যক্তিগত
- -দুই বা ততোধিক ব্যক্তি মিলে যৌথ
- -এক মালিকানা ব্যবসায়
- -অংশীদারি ব্যবসায়
- -লিমিটেড কোম্পানি (পাবলিক ও প্রাইভেট)
- -সমিতি/ক্লাব/সংগঠন/আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষ
- -ব্যাংকসমূহ
- -সরকারি/আধা-সরকারী অফিস/কর্পোরেশন/স্বায়ত্বশাসিত সংস্থাসমূহ
প্রয়োজনীয় দলিলপত্রাদিঃ
- আবেদনকারীর নাম এবং সাথে বাবা-মা ও স্বামী/স্ত্রীর নাম
- বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
- জন্মতারিখ
- জাতীয়তা
- টিন নং (যদি থাকে)
যথাযথভাবে সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপি/নিয়োগকর্তার সনদপত্র/পরিচয়পত্র/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জাতীয় পরিচয়পত্র/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত এলাকার ওয়ার্ড কমিশনারের সনদপত্র/ ইউনিউয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র।
আবেদনকারীর সাম্প্রতিককালে তোলা পরিচায়ক দ্বারা যথাযথভাবে সত্যায়িত দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি। আবেদনকারী দ্বারা সত্যায়িত নমিনির এক কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
যৌথ স্টক কোম্পানি/সংগঠন/ক্লাব প্রভৃতির স্থায়ী আমানত অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রকাদিঃ
ক) কোম্পানি রেজিস্ট্রিকৃত সংগঠনের ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন অথবা ইনকর্পোরেশনের কাগজের ফটোকপি
খ) ব্যবসায় শুরুর সনদপত্রের ফটোকপি (শুধুমাত্র পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে)
গ) সঙ্ঘবিধি ও সঙ্ঘস্মারকের ফটোকপি (লিমিটেড কোম্পানির জন্য), সংবিধান ও উপবিধির ফটোকপি (সংগঠনের জন্য)
ঘ) পরিচয়ালনা পর্ষদ/ব্যবস্থাপনা কমিটি/গভর্নিং বডি- এর অ্যাকাউন্ট পরিচালনা সংক্রান্ত প্রস্তাবনা
ঙ) পরিচালক/কর্মকর্তাগণের নাম ও স্বাক্ষরের সত্যায়িত কপি
চ) ঘোষণাপত্র
অগ্রণী ব্যাংক পার্সোনাল লোন
- অগ্রণী ব্যাংকে স্যালারি অ্যাকাউন্ট রয়েছে এমন ব্যক্তিবর্গের জন্য প্রযোজ্য
- সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নেওয়া যেতে পারে
- ১৮-৫৫ বছর বয়সী হতে হবে
- সুদের হার ৯%
- লোনের মেয়াদ ৫ বছর এবং কিস্তি মাসিক
- জামানতবিহীন
- সহজ লোন প্রক্রিয়া
সরকারি ভাতাভোগী মুক্তিযোদ্ধা ঋণ
- যে সকল মুক্তিযোদ্ধা অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের যেকোনো শাখা থেকে সরকারি ভর্তুকি/সরকারি ভাতা পান তাঁদের জন্য প্রযোজ্য
- মুক্তিযোদ্ধাদের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা যারা ক্ষুদ্র ব্যবসায় অথবা আত্মকর্মসংস্থানে নিযুক্ত তারা এই লোনটি নিতে পারবেন
- ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নেওয়া যেতে পারে
- সুদের হার ৮% (পরিবর্তনযোগ্য)
- সময়সীমা ৫ বছর এবং মাসিক কিস্তি সমন্বয় করা হবে মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক/ত্রৈমাসিক সরকারি ভাতা থেকে
- সহজ লোন প্রক্রিয়া
অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেনশন ভাতার বিরুদ্ধে ঋণ
- অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য
- মেয়াদী লোন
- বয়সের সীমা ৬৫ বছর
- ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন
- সুদের হার ৯% (পরিবর্তনযোগ্য)
- মেয়াদ ৫ বছর এবং মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ্য যা তার পেনশন ভাতা বা সুবিধার সাথে সমন্বয় করা হবে
- ব্যক্তিগত গ্যারান্টি প্রয়োজন
- সহজ লোন প্রক্রিয়া
বিদেশী কর্মীদের জন্য অগ্রণী ব্যাংক এর ঋণ
- দেশের বাইরে যথাযথ চাকরি ভিসা আছে এবং দেশের বাইরে চাকরি করতে যেতে ইচ্ছুক এমন ব্যক্তিবর্গের জন্য প্রযোজ্য
- যারা পাসপোর্ট, প্রশিক্ষণ, ভিসা, স্বাস্থ্য পরীক্ষা, স্মার্ট কার্ড, এয়ারলাইন টিকেট সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে সম্পন্ন করেছেন তাদের জন্য প্রযোজ্য
- বিদেশে যেতে ইচ্ছুক এবং উপরোক্ত প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে অর্থের প্রয়োজন রয়েছে এমন ব্যক্তিবর্গও আবেদন করতে পারেন
- বয়সের সীমা ১৮-৪৫ বছর
- লোনের সীমা ৫০,০০০-৩,০০,০০০ টাকা
- সুদের হার ৯% (পরিবর্তনযোগ্য)
- মেয়াদ ১৫-১৮ মাস
- মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ্য যা সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হবে
- গ্রাহকের নিকটাত্মীয় কাউকে ব্যক্তিগত গ্যারান্টি দিতে হবে (বাবা, মা, ভাই, বোন)
- গ্রাহকের ব্যক্তিগত গ্যারান্টি
- সহজ লোন প্রক্রিয়া
বিকাশ অ্যাপ থাকলে অগ্রণী ব্যাংক-এর লেনদেন হবে ঘরে বসে, যেকোনো সময়
অগ্রণী ব্যাংক-এর গ্রাহকদের লাইফটা এবার হবে আরও সিম্পল। বিকাশ অ্যাপ-এ আপনার অগ্রণী ব্যাংক একাউন্ট যোগ করলেই, যেকোনো সময় ব্যাংক থেকে বিকাশ-এ টাকা আনতে পারবেন কিংবা বিকাশ থেকে ব্যাংক টাকা জমাও দিতে পারবেন।
সার্ভিস–এর বিস্তারিতঃ
- এই সার্ভিস দিয়ে একজন বিকাশ গ্রাহক তার বিকাশ একাউন্ট-এর সাথে ব্যাংক একাউন্টটি যুক্ত করে নিতে পারবেন। এতে গ্রাহকেরা নিজের ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা আনতে এবং পাঠাতে পারবেন। খেয়াল রাখতে হবে যে, বিকাশ গ্রাহক এবং ব্যাংক একাউন্ট হোল্ডার একই ব্যক্তি হতে হবে।
- প্রথমে গ্রাহককে তার বিকাশ একাউন্টের সাথে ব্যাংক একাউন্টটি যোগ করে নিতে হবে। এজন্য বিকাশ অ্যাপ-এর অ্যাড মানি কিংবা ট্রান্সফার মানি অপশন-এ গিয়ে অগ্রণী ব্যাংক একাউন্ট-এর প্রয়োজনীয় তথ্য ও ওটিপি দিন।
- বিকাশ অ্যাপে ব্যাংক একাউন্ট যোগ করতে, বিকাশ ও ব্যাংক একাউন্টে ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার, জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার এবং জন্ম তারিখ একই হতে হবে। অন্যথায় ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে তথ্য আপডেট করুন।
সার্ভিস ব্যবহারের শর্তাবলীঃ
- সক্রিয় বিকাশ একাউন্ট (ট্রাস্ট লেভেল ৩) থাকতে হবে, অন্যথায় অগ্রণী ব্যাংক একাউন্ট যোগ করা যাবে না।
- অগ্রণী ব্যাংক একাউন্টটি সক্রিয় থাকতে হবে এবং ব্যাংকিং নিয়মকানুন এর মধ্যে সকল কার্যক্রম পরিচালিত হয় এমন একাউন্ট হতে হবে। অব্যবহৃত একাউন্ট (১৮০ দিনের মধ্যে কোনো লেনদেন হয়নি) ব্যাংক থেকে রেস্ট্রিকটেড করা হয়েছে।
চার্জ:
- অ্যাড মানির জন্য কোনো ফি দিতে হবেনা।
- ট্রান্সফার মানির জন্য গ্রাহককে ১% ফি দিতে হবে।
লেনদেনের লিমিট:
অগ্রণী ব্যাংক দিয়ে অ্যাড মানি-র লিমিটঃ
- প্রতিদিন ৪ বার টাকা আনা যাবে (প্রতিবারে সর্বোচ্চ ২০,০০০ টাকা)
- সর্বোচ্চ লেনদেন লিমিট: কোনো লিমিট নেই
ব্যাংক বা কার্ডের ক্ষেত্রে বিকাশ-এর লিমিট:
লেনদেনের ধরণ
|
সর্বোচ্চ লেনদেনের সংখ্যা | প্রতিবার লেনদেনের পরিমাণ | সর্বোচ্চ পরিমাণ | |||
প্রতিদিন | প্রতি মাসে | সর্বনিম্ন (টাকা) | সর্বোচ্চ (টাকা) | প্রতিদিন (টাকা) | প্রতি মাসে (টাকা) | |
অ্যাড মানি | ৫ | ২৫ | ৫০ | ৩০,০০০ | ৩০,০০০ | ২০০,০০০ |
সেন্ড মানি এবং ট্রান্সফার মানি | ৫০ | ১০০ | ১০ | ২৫,০০০ | ২৫,০০০ | ২০০,০০০ |